সাপের বিষে কি থাকে এবং সাপের বিষে কোন এসিড থাকে

সাপের বিষে কি থাকে এবং সাপের বিষে কোন এসিড থাকে? 100% Best and Genuine

সাপের বিষে কি থাকে এবং সাপের বিষে কোন এসিড থাকে? তো আজকা আমরা জানতে চেষ্টা করবো সাপের বিষে কি থাকে যা মানুষের জীবনের জুকি হওয়ে দারায়।

সাপের বিষে কি থাকে ?

সাপের বিষের মূল উপাদান হলো জহর (অক্সিন) । এটি সাপের জঠর থেকে উৎপাদিত হয় এবং প্রায় সব সাপের বিষ প্রকারের জহর বিষাক্ত হতে পারে।

বিভিন্ন সাপের বিষের সাথে কিছু আক্রমণের কারণে বিভিন্ন ধরনের জহর মিশ্রণ বিষয় থাকতে পারে।

বিষের প্রভাব মানুষের উপর ভিত্তি করে বিভিন্ন ধরনের লক্ষণ দেখা যায় ।

যেমন জ্বর, শ্বাসকষ্ট, বমিক্ষা, প্রস্রাব, মাথায় ব্যথা, মায়া, শরীরে মারকাটের পোড়া ইত্যাদি।

বিষের প্রভাব আসলে তার সংক্রামক প্রকার এবং সাপের প্রকারের উপর নির্ভর করে।

কিছু সাপের বিষ মানুষের মধ্যে তাড়াতাড়ি প্রভাব দেখায়।

যেমন নাগিনের বিষ, কব্রস্থানের সাপের বিষ, হাড়া চুয়ে বিষ দিয়ে মারা যাওয়া সাপের বিষ ইত্যাদি।

সাপের বিষে কি থাকে এবং সাপের বিষে কোন এসিড থাকে

অন্য কিছু সাপের বিষ প্রভাব মানুষের উপর ধীরগতিতে প্রভাব দেখায় । যেমন কাওব্রা বা সাপের বিষ।

সাধারণত, সাপের বিষ মানুষের নার্ভস সিস্টেমের উপর প্রভাব দেয় ।

অধিকাংশ সময় জীবিত ক্ষেত্রে বিষের প্রভাব জীবনসম্পদের ব্যবহার বন্ধ করতে পারে এবং মারতে পারে।

সাপের বিষ মানুষের জীবন হ্রাস করতে পারে এবং অবশ্যই সাপের বিষের ক্ষেত্রে চিকিত্সা প্রয়োজন। যদি কেউ সাপের বিষের আঘাতে পড়ে তাহলে তা দ্রুততম সময়ে চিকিত্সা প্রদান করা উচিত।

একটা সাপের বিষে কোন এসিড থাকে ?

সাপের বিষে প্রধানত প্রোটিন নির্ভর এসিড থাকে, যা জহর (অক্সিন) নামে পরিচিত। জহর সাপের জঠর থেকে উৎপাদিত হয় এবং বিষ হিসাবে পরিচিত। এটি মানুষের নার্ভস সিস্টেমের উপর প্রভাব দেয়।

জহর সাধারণত প্রোটিন নির্ভর বিষ হিসাবে গণ্য হয়, এবং মানুষের শারীরিক ও মানসিক অবস্থা প্রভাবিত করতে পারে।

এছাড়াও, কিছু সাপের বিষে অন্যান্য এসিড ও এনজাইম থাকতে পারে, যেমন হাইড্রোক্লোরিক এসিড, ফসফাটেজ, নিউক্লিয়েজ এসিড, লিপেজ ইত্যাদি।

এসিড গুলি সাপের বিষে পাওয়া যায় এবং এগুলির প্রভাবে বিষাক্ত হয়।

Image 4

সাপের বিষ কত প্রকার এবং কি কি ?

সাপের বিষ বিভিন্ন প্রকার হতে পারে, সাধারণত তিনটি প্রকারে বিভক্ত করা হয়:

  1. নিউরটোক্সিন: এই প্রকারের বিষ সাপের জঠর থেকে উৎপাদিত হয়। নিউরটোক্সিন সাধারণত স্নায়ুপ্রণালীর উপর প্রভাব ফেলে মানুষের মাথায় ব্যথা, মায়া, শরীরে মারকাটের পোড়া ইত্যাদি লক্ষণ উদ্ভাবন করতে পারে।
  2. হেমটোক্সিন: এই প্রকারের বিষ সাপের রক্তের মাধ্যমে পরিস্কার হয়। হেমটোক্সিন বিষাক্ত হলে এর প্রভাবে রক্ত প্রস্রাব, বমিক্ষা, মস্তিষ্ক ক্ষতি, ক্ষুধামন্দা ইত্যাদি লক্ষণ দেখা যায়।
  3. নেক্রোটোক্সিন: এই প্রকারের বিষ সাপের জঠর থেকে প্রাপ্ত হয় এবং মানুষের মাংশপেশী ও হড়তাল নষ্ট করতে পারে। নেক্রোটোক্সিন বিষাক্ত হলে তার প্রভাবে মাংশপেশীর মরণ এবং ক্ষতি, অস্বাস্থ্যকর লক্ষণ উদ্ভাবন

Related Posts

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *