কি খেলে পাদে গন্ধ হয়? আজকাল আমরা অনেক ধরনের তেলযুক্ত, মশলা জাতীয় খাবার খেয়ে থাকি যেটাতে আমাদের পেটে গ্যাস হয়। আপনাদের মধ্যে থেকে অনেকেই প্রশ্ন করে। যেমন –
কি খেলে পাদে গন্ধ হয়? মানুষ পাদে কেন? দুর্গন্ধযুক্ত পাদ থেকে মুক্তির উপায়। পাদের গন্ধ কি রকম হয়? পাদের গন্ধ। পাদ দিলে কি হয়? পাদে গন্ধ হয় কেন? পাদের শব্দ। পাদের গন্ধ হয় কেন? পাদ কেন হয়?
চলুন আজকা এই গুলা প্রশ্নর উত্তর বিস্তারিত ভাবে জানবো।
মানুষ পাদে কেন?
কিছু কিছু খাবার এরকম আছে যেঁগুলা আমাদের শরীর হজম করতে পারে না। এই হজম না হওয়া খাবার টা যখন ছোট ভুরিত পৌছায় তখন খাবার টাকে ভাঙ্গতে পারেনা। না ভাঙ্গা খাবার টা কে ব্যাকটেরিয়ার দারা ভাঙ্গা হয় । তখন এই খাবার টা হাইড্রোজেন, কার্বন ডাই অক্সাইড, এবং মেথান গেসে তৈরি বা পরিবর্তিত হয়। তার পর এই তৈরি হওয়া হাইড্রোজেন, কার্বন ডাই অক্সাইড, এবং মেথান গেস শরীর থেকে বার করতে, একজন মানুষ পাদে।
কি খেলে পাদে গন্ধ হয়?
এই প্রশ্ন নিয়ে অনেক ইন্টারনেট, কিতাপে খুজেছি তার পর আপনাদেরকে বলতেছি। কয়েক টা কারন আছে যেটা থেকে আপনার পাদে গন্ধ হয়।
- বেশি খাইবার যুক্ত খাবার খেলে পাদে গন্ধ হয় – ব্রকলি, বাধাকবি ইত্যাদি।
- কোনো খাবারে এলারজি থাকলে – এই খাবার গুলা খেলে আপনার শরীরে হজম করতে পারেনা।
- মেডিসিন খেলেও পাদে গন্ধ হয় ।
- পায়খানা কোষা হলেও পাদে গন্ধ হয়
কি খেলে পাদ হয়?
যদি আমরা জানতে চাই যে কি খেলে পাদ হয়, সেটার জন্য নিছে দেওয়া লাইন গুলো পড়ে দেখুন।
- যেঁগুলা খেলে গ্যাস হয়, ওই খাবার গুলো থেকেই পাদ তৈরি হয়।
- মানুষে বানানো মিষ্টি – প্রাকৃতিক মিষ্টি বাদ দিয়ে, বাকি মানুষে বানানো মিষ্টি থেকে পাদ তৈরি হয়।
- ধূমপান, চুয়েংগাম, এক নিশ্বাসে খাবার খাওয়া।
পাদ দিলে শব্দ হয় কেন?
পেটে যখন অনেক গ্যাস তৈরি হয়, এই ক্ষেত্রে বেশি গ্যাস একসাথে পেটের বাইরে যেতে চায়। তখন বাইরে যাওয়ার রাস্তা টা্ত অনেক প্রেশার পরে, এতে কোষ গুলোতে তরঙ্গর সৃষ্টি হয়। ফলে পাদ বা হাওয়া বা গ্যাস যখন বার হয়ে যায়, তখন শব্দর সৃষ্টি হয়।
পাদ কমানোর উপায় । দুর্গন্ধযুক্ত পাদ থেকে মুক্তির উপায় ।
- আপনার জানতে হবে কি খেলে গ্যাস হয়, খাবার গুলো বন্ধ করতে হবে।
- ফাইবার যুক্ত খাবার বন্ধ করতে হবে, যদি আপনার অইগুলা খাবারে গ্যাস হয়।
- বেশি মিষ্টান্ন খাবার বন্ধ করতে হবে।
- এলকোহল, ধূমপান, চুয়েংগাম ওইগুলো খাবার থেকে দূরে থাকতে হবে।
- পুরুষের স্বাস্থ্য
- মহিলার স্বাস্থ্য
- সুস্থ থাকার টিপস
DICLAIMER
এই ওয়েবসাইটের বিষয়বস্তু শুধুমাত্র তথ্যগত উদ্দেশ্যে এবং পেশাদার চিকিৎসা পরামর্শ, রোগ নির্ণয় বা চিকিত্সার বিকল্প হওয়ার উদ্দেশ্যে নয়। চিকিৎসা সংক্রান্ত অবস্থার বিষয়ে আপনার যেকোন প্রশ্ন থাকলে অনুগ্রহ করে একজন চিকিত্সক বা অন্য যোগ্য স্বাস্থ্য প্রদানকারীর পরামর্শ নিন।
