বংশগত চুল পড়া রোধের উপায়? 100% Best and Genuine.

বংশগত চুল পড়া রোধের উপায়? মাথায় ঘন চুল থাকলে মানুষকে দেকতে ভালো লাগে। যা কিছু কিছু মানুষের ক্ষেত্রে মনের বিশ্বাস দেয়। যাদের মাথায় চুল নাই তাদের মধ্যে বেছির ভাগ মানুষ নিজেকে কমি মনে করে।

বিশেষ করে আমাদের বাঙ্গালী মানুষের ক্ষেত্রে অনেক বড় সমস্যা। যেমন, বিয়ে না হওয়া, সবার হাসির পাত্র হওয়া ইত্যাদি। চুল পরার ক্ষেত্রে বিশেষ করে কয়েকটা ভাগ আছে। যেমন,

  • ১। বংশগত চুল পড়া ।
  • ২। অনেক মার্কেটের বস্তু চুলে লাগাইয়া চুল নষ্ট করে ফেলা।
  • ৩। হরমোনের অভাব।

তবে আমরা আজকে জানবো বংশগত চুল পড়া রোধের উপায় ? চলুন জেনে নেই।

বংশগত চুল পড়া রোধের উপায় ?

বংশগত চুল পড়া রোধের উপায়

চুল পড়া বংশগত হলে একেবারে নিঃশেষ করা সম্ভব নয় । কিন্তু কিছু খাবার এবং নিয়ম রয়েসে ।যেঁগুলা মেনে চললে কয়েকদিন বেছি চুল ধরে রাখা যাবে। যেমন,

প্রটিন – চুল কঠিন প্রটিনের দ্বারা তৈরি যার নাম কেরাটিন । কিছু কিছু বেশি প্রোটিন যুক্ত রয়েসে যেটা চুল কে গরায় থেকে শক্ত করে।

বংশগত চুল পড়া রোধের উপায়?

যেমন, পনির, ডিম, মাংশ, চিকেন, মসুর ডাল এবং বাদাম। এই খাবার গুলা প্রতিদিন খাবারের রুটিনের মধ্যে খেতে পারেন।

চুলের স্টাইল – চুলে সাধারণ স্টাইল গুলা দিতে । যে স্টাইল গুলো চুলের গড়ায় চাপ দেয় সেইগুলা স্টাইল না দেওয়াই ভালো।

চুলে ডাক্তারের পরামর্শ সারা কোন ধরনের প্রোডাক্ট ব্যবহার করবেন না।

মাসাজ – মাথায় মালিশ দিলে রক্ত সঞ্চালন ঠিক মতে হয়। যেটাতে মাথায় নতুন চুল গজানোর সম্ভবনা বাড়ে।

আইরন – চুলের জন্য আইরন অতি প্রয়োজনীয় খাবার। যেটা আপানার চুলের ঘনত্ব বাড়ার সাথে শরীরে রক্ত বাড়ায়।

আমেরিকার ত্বকের একাডেমির মতে, একজন মানুষ প্রতিদিন ৫০ থেকে ১০০ চুল পড়াটা সাভাবিক। কিন্তু চুল পরার পর আবারো নতুন করে গজায়।

বংশগত চুল পড়া রোধের উপায়?

কিন্তু কিছু মানুষের ক্ষেত্রে চুল পরার পর আর গজায় না । এই থেকে মানুষের চুল পরা শুরু হয়।

লেখাটি পসন্দ হইলে আমাদেরকে ফলো করুন । নুতুন পোস্ট দেখার জন্য আমাদের ওয়েবসাইট টা সাবস্কেরাইব করুণ।

এই প্রবন্ধ টি আপনাদের কে শুধু জানানোর লেখা রয়েসে ।

চিকিৎসা এবং পরামর্শ হিসাবে না নিয়ে শিক্ষা হিসাবে নিবেন। যদি কোন সমস্যা থাকে তবে ডাক্তারের কাছ থেকে পরামর্শ নিন।

Leave a Comment

আপনার ই-মেইল এ্যাড্রেস প্রকাশিত হবে না। * চিহ্নিত বিষয়গুলো আবশ্যক।

Scroll to Top