বীর্য পাতলা বোঝার উপায়। 100% Best and Genuine.

বীর্য পাতলা বোঝার উপায়। সাধারণতে বীর্য ঘন হয়ে থাকে । মানুষের স্বাস্থ্যর উপরে নির্ভর করে যে তার বীর্য ঘন হবে না পাতলা হবে। অনেকেই জিজ্ঞাস করে যে কারো বীর্য পাতলা বোঝার উপায় । বীর্য পাতলা হলে বোঝার উপায় কি?

ekjon মানুষের বীর্য পাতলা বোঝার উপায়। বীর্য পাতলা হলে কি কি সমস্যা হয়? মানুষের বীর্য পাতলা হয় কেন? বীর্য পাতলা হওয়ার লক্ষণ। বীর্য পাতলা হলে সন্তান হবে কি? বীর্য পাতলা। পাতলা বীর্য। বীর্য পাতলা হলে কি হয়? পুরুষের বীর্য পাতলা হয় কেন? বীর্য পাতলা হলে কি সমস্যা হয়?

বীর্য পাতলা বোঝার উপায় ।

বীর্য পাতলা বোঝার উপায় ।

মানুষের বীর্য পাতলা বা ঘন বোঝার কিছু লক্ষণ রয়েছে। যেমন,

  • সহবাসের সমস্যা – সাধারণতে সেক্সের সময় অনেক কম হয়। লিঙ্গ খারা হতে অনেক সমস্যা হয়ে থাকে। খারা হলেও কিছু সময়ের জন্য থাকে।
  • অণ্ডকোষে সমস্যা – আমরা সাধারণ ভাষায় অণ্ডকোষেক থৈলা বলি। থৈলা বা অণ্ডকোষের এলাকায় ব্যথা, ফোলা ।
  • চুল পরা – মুখের দাড়ি, শরীরের চুল, এবং মাথার চুল কম বয়সে পরে যাওয়া।
  • সন্তানহীন – সব থেকে বড় সমস্যা হল সন্তান জন্ম দেওয়ার ক্ষমতা হারিয়ে ফেলা।

বীর্য পাতলা হয় কেন ?

বীর্য পাতলা বোঝার উপায় ।
  • মেডিসিন খাওয়া – আজকাল বডি বানানো একটা ফ্যাশন হয়ে উঠেছে। কিন্তু শরীর চর্চা বাদ দিয়ে বডি বানানোর মেডিসিন খাওয়া ধরেছে। যা শরীরে বীর্য বানানোর ক্ষমতা কম করে দেয়। ফলে বীর্য পাতলা হয়ে থাকে।
  • মদ খাওয়া – মদ্য পান করলে শরীরে টেস্টোস্টেরন কমিয়ে দেয়। যা বীর্য পাতলা করতে পারে।
  • জীবন চলার ধরন – কত গুলা বসে থাকা কাজ আছে । যেমন, ওফিচ কাজ, গাড়ির চালক। তাদের বীর্য পাতলা হওয়ার সম্ভাবনা থাকে।
  • তাব্বাকু খাওয়া – যারা বিরি, সিগারেট, খেয়ে থাকে তাদের বীর্য পাতলা হবে।
  • চিন্তা – পরিয়ালের চিন্তা, নিজস্ব চিন্তা অনেক বেশি থাকলে বীর্য পাতলা হবে।
  • মোটা – যারা অনেক বেশি মোটা ওদের এই ধরনের সমস্যার দেখা দেয়।
  • ডায়াবেটিস – যারা ডায়াবেটিস রোগী তাদের এই সমস্যা দেখা দেয়।

বীর্য পাতলা হলে কি করতে হবে ?

বীর্য পাতলা বোঝার উপায় ।

যাদের মনে এই প্রশ্ন টা আছে যে বীর্য পাতলা হলে কি করতে হবে ? তবে নিছের লেখাটি পড়ুন।

  • বিড়ি, সিগারেট বা কোন ধরনের তাব্বাকু খাওয়া যাবেনা ।
  • মদ খাওয়া যাবেনা।
  • ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া কোন মেডিসিন খাওয়া যাবেনা।
  • শরীরের ওজন ঠিক রাখুন।
  • চিন্তা ভাবনা থেকে দূরে থাকুন।

তার উপরিও যদি ঠিক হচ্ছেন না তবে ডাক্তারেক দেখিয়ে পরামর্শ নিন এবং ওই মতে চলুন।

এই লেখাটিতে যা কিছু বোলা হয়েছে শুধু মাত্র আপনাদের জানানোর জন্য। কোনো চিকিৎসার জন্য নয়। চিকিৎসা নিতে হলে আপনারা কোন একজন ভালো চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।

লেখাটি পসন্দ হইলে আমাদেরকে ফলো করুন । নুতুন পোস্ট দেখার জন্য আমাদের ওয়েবসাইট টা সাবস্কেরাইব করুণ।

Leave a Comment

আপনার ই-মেইল এ্যাড্রেস প্রকাশিত হবে না। * চিহ্নিত বিষয়গুলো আবশ্যক।

Scroll to Top